মেয়েদের প্যান্টিতে কেন থাকে ছোট পকেটের মত অংশ?

 

নারীদের প্যান্টিতে থাকে ছোট্ট একটি অংশ, যা অনেকটাই পকেটের মত দেখতে। এই ছোট্ট পকেটের মতো অংশটিকে বলা হয় ‘গাসেট’। কিন্তু অন্তর্বাসে কেন থাকে এই অংশ?

মহিলারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে মেয়েদের অন্তর্বাসের ভিতরে একটি ছোট পকেট থাকে। তাদের অন্তর্বাসের ভিতরে তৈরি করা হয় এই পকেট। অনেকেই মনে করেন মহিলাদের অন্তর্বাসে পকেটের ব্যবহার কী। আসুন এর কারণটা জেনে নেওয়া যাক।

ডিজাইন ও স্টাইল ছাড়াও মানুষের পরিধানের জন্য যে পোশাক তৈরি করা হয় তা আরাম ও পরিচ্ছন্নতার কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়। তাই আমাদের পোশাকে দেখা ছোট ছোট জিনিসের পেছনে অনেক কারণ লুকিয়ে থাকে, যা অনেক সময় আমরা জানি না। এমনই একটি পোশাক হল অন্তর্বাস।

১) মহিলারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে মেয়েদের অন্তর্বাসের ভিতরে একটি ছোট পকেট থাকে। তাদের অন্তর্বাসের ভিতরে তৈরি করা হয় এই পকেট। অনেকেই মনে করেন মহিলাদের অন্তর্বাসে পকেটের ব্যবহার কী। আসুন এর কারণটা জেনে নেওয়া যাক।

২) মহিলাদের গোপনাঙ্গ এমন একটি অংশ যেখানে খুব তাড়াতাড়ি সংক্রমণ হতে পারে। সেজন্য অন্তর্বাস এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে পরলে কোনও অস্বস্তি না হয় এবং তাদের স্বাস্থ্যের ওপর কোনও খারাপ প্রভাব না পড়ে। মহিলাদের অন্তর্বাসের গোপন পকেট আসলে পকেট হিসাবে কাজ করে না।
৩) অন্তর্বাসের নীচে একটি পৃথক কাপড় প্রয়োগ করা হয় যা আরও আর্দ্রতা শোষণ করে। প্রায়শই এই কাপড়টি তুলো দিয়ে তৈরি হয়। এই কারণে, গোপনাঙ্গ দ্রুত শুকিয়ে যায় এবং শরীরের নীচের অংশে পর্যাপ্ত বাতাস পৌঁছায়, যা দাদ বা ত্বক সম্পর্কিত অন্য কোনও সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

৪) পুরুষদের অন্তর্বাসেও এমন কাপড় থাকে। এই কাপড় আর্দ্রতা শোষণ করে, যা সংক্রমণের ঝুঁকিও কমায়। অন্যদিকে সিনথেটিক দিয়ে তৈরি আন্ডারওয়্যার কাপড় ও ত্বকের মধ্যে ঘর্ষণ কমায় না, ফলে ক্ষত হওয়ার আশঙ্কা যেমন বাড়ে, তেমনি গোপনাঙ্গের আর্দ্রতাও দ্রুত নষ্ট হয় না, যা ত্বকের সমস্যার আশঙ্কা বাড়ায়।
৫) এমনকি এই অন্তর্বাসেও তুলার পকেটের মতো কাপড় প্রয়োগ করা হয়। পুরুষদের অন্তর্বাসেও কখনও কখনও পি-হোলের উপরে একটি আলাদা কাপড় থাকে, যা মহিলাদের অন্তর্বাসে তৈরি পকেট হিসাবে কাজ করে। এটি গোপনাঙ্গকে আরাম দেয় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।

মূলত নারী যৌনাঙ্গের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য প্যান্টিতে তৈরি করা হয় পকেটের মত অংশ গাসেট

গাসেটে-এর কাজ কী? অন্তর্বাসের বাকি অংশ নানা কৃত্রিম উপাদানে তৈরি হলেও এই গাসেট তৈরি হয় সুতি, তুলো কিংবা ভিতর দিয়ে সহজেই হাওয়া চলাচল করতে পারে, এমন ফ্যাব্রিক দিয়ে।

যৌনাঙ্গ ও পারিপার্শ্বিক অঞ্চলে ঘাম, আর্দ্রতা, অন্যান্য গ্রন্থির ক্ষরণ ও ময়লার মতো পদার্থ জমা খুব স্বাভাবিক। আর ময়লাতেই জন্ম নেয় ব্যাকটেরিয়া। প্যান্টিতে থাকা গাসেট-এর মত অংশ আর্দ্রতা শোষণ করে, বায়ু চলাচল করতে দেয়। ফলে, জীবাণুর সংক্রমণের আশঙ্কা অনেকটাই কমে।

যেহুতু গাসেট সবসময় সুতি, তুলো কিংবা ভিতর দিয়ে সহজেই হাওয়া চলাচল করতে পারে, এমন ফ্যাব্রিক দিয়ে তৈরি হয়, ফলে অন্তর্বাসের কৃত্রিম উপাদানের সঙ্গে ঘর্ষণের ফলে যৌনাঙ্গে ক্ষত তৈরি হওয়ার ঝুঁকি কমে

সেক্সের জন্য বিখ্যাত দেশ কোনটি?

 



সেক্সের জন্য বিখ্যাত দেশগুলো সব ইউরোপ কান্ট্রিগুলো।

সেখানে ন্যুড সী বিচ আছে। সেসব সী বিচে লোকজন ন্যাংটা হয়ে ঘুরে বেড়ায়। কারো কিছু বলার নাই।

এখানে তাও কিছু পড়ে শুয়ে আছে। এমন অনেক সী বীচ আছে যেখানে লোকজন সম্পূর্ন ল্যাংটা হাটা হাটি করে।

ভিটামিন ডি নেয়ার জন্য সান বাথ করে, সেই সাথে এমনও আছে মেয়েটা ছেলেটার পেনিস ধরে মাস্টারবেট করে দিচ্ছে। "চুষে দিচ্ছে"। খুব বেশি উত্তেজিত থাকলে সেখানেই সবার সামনে সেক্স করতে থাকে।

লোকজন তাকিয়ে দেখেও না। যার যা খুশি সেটাই করে।

আমার এক দূরের সম্পর্কের কম বয়সী মামা সুইডেন প্রবাসী। উনার সাথে আমাদের বেশ ফ্রি সম্পর্ক।

ঢাকায় বেড়াতে আসলে তিনি সুইডেনের গল্প করে। তিনি ঘুরতে গিয়ে সমুদ্রপাড়ে এরকম ন্যাংটা কাপল অনেক দেখেছেন। প্রথম প্রথম তাকিয়ে অবাক হতেন কিন্তু এসব এত কমন সে সব দেশে যে, কেউ সী বীচে গেলে খোলা আকাশের নিচে ভিটামিন ডি নিতে নিতে সেক্স করবে না সেটাই লোকজন চিন্তা করতে পারে না।

শুধু উনার কাছে কেনো, ইউরোপের দেশগুলোতে যারা প্রবাসী তারাও জানে কতটা উন্মুক্ত সংস্কৃতি তাদের সেক্সের ব্যাপারে।

আমরা রক্ষনশীল সমাজে থাকি বিধায় আমাদের কাছে সে সব দেশের এসব কাজ অবাক করে কিন্তু তাদের কাছে এসব অত্যন্ত স্বাভাবিক ব্যাপার।

একটু ইচ্ছে হলো পার্টনারের সাথে সেক্স শুরু করে দিলো। এমন কি সমকামীতাও সে সব দেশগুলোতে অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। কেউ পুরুষ হয়েও নিজের বয়ফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরে, উন্মুক্ত সেক্স শুরু করে, আবার কেউ মেয়ে হয়েও গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘুরে।

সেই সব পশ্চিমা দেশে সেক্স ব্যাপারটা এতটাই স্বাভাবিক যে, আপনার ইচ্ছা হলো একজনের সাথে সেক্স করবেন। আপনি তাকে যদি বলেন, হায়, আমি কি আপনার সাথে রাত কাটাতে পারি বা আমি আপনার সাথে সেক্স করতে আগ্রহী। আপনি চাইলে আমরা একসাথে কিছুক্ষন থাকতে পারি। যদি রাজি থাকে তবে আপনি সাথে সাথে তাকে নিয়ে কোনো হোটেলে চলে যেতে পারেন।

এছাড়া প্রস্টিটিউট, হুকার, এসকোর্ট এসব তো দিনে দুপুরেই আপনাকে প্রপোজ করবে সেক্স করার জন্য। তাকে কিছু টাকা দিলেই হবে।

সে সব দেশে সেক্স ব্যাপারটা একদম ওপেন।